1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : :
  3. [email protected] : Staff Reporter : Staff Reporter
বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:২১ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
ছাত্র আন্দোলন: দেবীদ্বারে রুবেল হত্যা মামলার আসামী ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার কুমিল্লায় ফেন্সিডিলসহ ভারতীয় নাগরিক আটক দেবীদ্বারে জুলাই- আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে আহত ও শহীদদের স্বরন সভা কুমিল্লায় ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ সাতজন নিহত কুমিল্লায় ট্রেনের ধাক্কায় ৫ অটো রিকশা যাত্রী নিহত; আহত ৩ মাঝ রাস্তায় বিদ্যুতের খুঁটি রেখে দেবীদ্বার পুরাতন বাজার সড়ক সংস্কার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কুমিল্লা মহানগরের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা কুমিল্লায় ১৬-তম মিডিয়া ক্রিকেট টুর্ণামেন্টের ৬ দলের জার্সি উন্মোচন কুমিল্লায় শীর্ষ সন্ত্রাসী আল-আমিন গ্রেফতার দেবীদ্বারে ছাত্র আন্দোলনে নিহত শহীদদের স্বরনে মাজেদা আহসান পাঠাগারে বই বিতরণ

Translate:

করোনাভাইরাস সংক্রমণ ঠেকাতে ভারতের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ চান মির্জা ফখরুল

রিপোর্টার
  • আপডেট : শনিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২১
  • ৩৬৮ বার দেখা হয়েছে

ববঙ্গনিউজবিডি ডেস্ক : ভারতের পশ্চিমবাংলায় করোনা সংক্রমণ সবচেয়ে বেশি হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘সেজন্য আমরা মনে করি, ভারতের সাথে স্থল পথের যে সীমান্ত আছে, এই সীমান্তগুলো একেবারেই বন্ধ করা দরকার।’

আজ শনিবার এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি মহাসচিব এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘ইতিমধ্যে আপনারা লক্ষ্য করেছেন- বলা হচ্ছে, বাইরে থেকে যারা আসবেন বিমানপথে, তাদেরকে মাত্র তিন দিন কোয়ারেন্টিনে করতে হবে। যেটা আমি বিশ্বের কোথাও শুনিনি।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এই যে সমস্ত সিদ্ধান্তগুলো, আমাদের পরিস্থিতিকে ভয়ঙ্করভাবে নাজুক করে ফেলেছ। লকডাউনের পরে এক সপ্তাহ সবাই বাইরে চলে গেল। আবার আগামী রোববার থেকে শপিংমল- দোকানপাট খুলে দেয়া হবে। যারা এসব দোকানপাটে কাজ করছেন, ছোট ছোট দোকান যারা করেন তারা সবাই বাইরে চলে গিয়েছিল তারা আবার ফিরতে শুরু করেছেন। আবার ঈদের আগে তারা আবার গ্রামের ফিরে যাবেন। ফলে কী হবে? সারা দেশেই করোনাভাইরাসের সংক্রমণ মারাত্মকভাবে বৃদ্ধি পাবে।’

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে যে ভেরিয়েন্ট এসেছে তা ভয়াবহভাবে বাংলাদেশে ছড়িয়েছে। শিশুরা পর্যন্ত এবার বাদ পড়ছে না। সরকারের এই বিষয়গুলো অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করা দরকার। এবং একটা পরিকল্পিত, সমন্বিত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা প্রয়োজন। এত লেজে গোবরে করে ফেলেছে যেন এখন কোনোটাই সামাল দিতে পারছে না।’

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘সরকার লকডাউন কার্যকর করতে ব্যর্থ হয়েছে। কারণ লকডাউনের শর্তানুযায়ী খেটে খাওয়া মানুষের জন্য খাদ্যসংস্থান না করা এবং নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য অর্থ সংস্থানের ব্যবস্থা না করা। এর কিছুই না করে মানুষকে ঘরে থাকতে বাধ্য করা রীতিমতো অমানবিক ও অর্থহীন প্রচেষ্টা। লকডাউন ঘোষণার আগেই জনগনের মৌলিক চাহিদা নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের মৌলিক দায়িত্ব। শুধুমাত্র ঘোষণা দিয়ে মানুষকে ঘরের ভেতরে রাখা যাবে না। কারণ মানুষের খাদ্যের প্রয়োজন হয়। এদেশের ৮৬ শতাংশ মানুষ অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে কাজ করেন সেকথা একবারের জন্য মনে করা হয়নি।’

৭ দফা প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা

করোনার দ্বিতীয় ধাপ মোকাবিলায় লকডাউনের ফলে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্থ ‘দিন আনে দিন খা’ গরিব দিনমজুর, পেশাজীবী ও নিম্ন আয়ের মানুষের প্রত্যেককে অনতিবিলম্বে রাষ্ট্রীয় বিশেষ তহবিল থেকে বিশেষ বরাদ্ধের মাধ্যমে প্রাথমিকভাবে তিন মাসের জন্য ১৫ হাজার টাকা এককালীন নগদ অর্থ পৌঁছিয়ে দেওয়া, অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে কর্তরত শ্রমিকদের প্রত্যেককে রাষ্ট্রীয় তহবিল থেকে বিশেষ বরাদ্ধের মাধ্যমে প্রাথমিকভাবে তিন মাসের জন্য ১৫ হাজার টাকা এককালীন নগদ অর্থ প্রদান, সমগ্র দরিদ্র জনগোষ্ঠিকে ‘সুরক্ষায় সহায়তা’ প্যাকেজের আওতায় আনা, নিরপেক্ষভাবে দুঃস্থ উপকারভোগীদের তালিকা প্রস্তুত করা, ক্ষতিগ্রস্ত এসএমই, প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক শিল্প ও কৃষিখাতে রাষ্ট্রীয় তহবিল থেকে বিশেষ প্রণোদনা বরাদ্ধ, রাজনৈতিক বিবেচনা না করে ক্ষতিগ্রস্থ শিল্পোদ্যোক্তা ও ক্ষতিগ্রস্ত প্রবাসীদের রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে ঋণ প্রণোদনা প্রদান, উদ্যোক্তাদের পুঁজির ব্যবস্থার সুনিদিষ্ট প্রস্তাব দলের পক্ষ থেকে তুলে ধরেন বিএনপি মহাসচিব।

একই সঙ্গে ২০২০ সালের এপ্রিলে বিএনপির পক্ষ থেকে বিভিন্নখাতে ৮৭ হাজার কোটি টাকার প্যাকেজ প্রণোদনা প্রস্তাব যথাযখভাবে মূল্যায়ন করে দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিও জানান মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমাদের রাখতে হবে, আমরা পুরো জাতি আজ মহাসংকটের মধ্য দিয়ে অতিবাহিত করছি। এই মুহুর্তে বৃহত্তর জাতীয় স্বার্থে দলমত নির্বিশেষে জাতীয় ঐক্যের ভিত্তিতে ঐক্যবদ্ধ ও সমন্বিত পরিকল্পনা গ্রহণ করে আমাদেরকে এই দুযোর্গ মোকাবিলা করতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘সরকার ২৩ প্যাকেজের মধ্যে প্রায় সোয়া একলাখ কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষাণা করেছিল। তাদের ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজের অর্ধেকই পৌঁছায়নি ভুক্তভোগীদের কাছে। ঘোষিত প্যাকেজের ৫০ হাজার ৯৫৭ কোটি টাকা বিতরণ সম্ভব হয়নি, যা মোট ঘোষিত অর্থের প্রায় ৪২ শতাংশ। যদি প্রণোদনা প্যাকেজের অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সংশ্লিষ্ট ব্যাংক ও মন্ত্রণালয়কে শতভাগ অর্থ বিতরকালের জন্য অক্টোবর পর্যন্ত সময় বেধে দেয় অর্থ মন্ত্রণালয়। প্যাকেজ বাস্তবায়নে সরকারের উদাসীনতা ও আন্তরিকতার অভাবই এজন্য দায়ী।’

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০
ব্রেকিং নিউজঃ
ছাত্র আন্দোলন: দেবীদ্বারে রুবেল হত্যা মামলার আসামী ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতারকুমিল্লায় ফেন্সিডিলসহ ভারতীয় নাগরিক আটকদেবীদ্বারে জুলাই- আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে আহত ও শহীদদের স্বরন সভাকুমিল্লায় ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ সাতজন নিহতকুমিল্লায় ট্রেনের ধাক্কায় ৫ অটো রিকশা যাত্রী নিহত; আহত ৩মাঝ রাস্তায় বিদ্যুতের খুঁটি রেখে দেবীদ্বার পুরাতন বাজার সড়ক সংস্কারবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কুমিল্লা মহানগরের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণাকুমিল্লায় ১৬-তম মিডিয়া ক্রিকেট টুর্ণামেন্টের ৬ দলের জার্সি উন্মোচনকুমিল্লায় শীর্ষ সন্ত্রাসী আল-আমিন গ্রেফতারদেবীদ্বারে ছাত্র আন্দোলনে নিহত শহীদদের স্বরনে মাজেদা আহসান পাঠাগারে বই বিতরণ