দেবীদ্বারে মা-মেয়ে রান্না ঘরের উদ্যোগে ‘বসুন্ধরা শুভসংঘের’ সহায়তায় অসচ্ছল নারীদের সেলাই প্রশিক্ষণে অংশগ্রহনকারীদের নিয়ে বর্ষবরণ উদযাপন করা হয়েছে।
থেকে পান্তা ভোজ, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, আলোচনা ও রেফেল ড্রয়ের মধ্যদিয়ে এক আনন্দ ঘন পরিবেশে দিনটি উদযাপন করা হয়। মা-মেয়ে রান্না ঘরের পরিচালক ও ‘বসুন্ধরা শুভসংঘের’ সহায়তায় অসচ্ছল নারীদের সেলাই প্রশিক্ষণের প্রশিক্ষক হুরবানু আক্তার পলি জানান, আমরা ‘বসুন্ধরা শুভসংঘের’ সহায়তায় অসচ্ছল নারীদের বিনামূল্যে সেলাই প্রশিক্ষণের সুযোগ পেয়েছি। প্রশিক্ষনে শিক্ষার্থীরা যাতে বোরিং ফিল না হয় তার জন্য এ আয়োজন করেছি। বেশ আনন্দ ঘন পরিবেশেই দিনটি কাটালাম। দরিদ্র ও অসচ্ছল নারীদের স্বাবলম্বী হওয়ার স্বপ্ন দেখায় বসুন্ধরা ‘শুভসংঘ’। দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্প প্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপের নানামূখী উদ্যোগ আজ সর্বমহলে প্রশংসিত। বসুন্ধরা শুভ সংঘের সহায়তায় দেশের বিভিন্ন স্থানে অসচ্ছল নারীরা স্বাবলম্বী হয়ে উঠতে শুরু করেছে। এক সময়ে যারা অভাব- অনটন, দুঃখ- কষ্টে তীক্ততায় ছিলেন, তাদের অনেকেই আজ নিজের পায়ে দাড়িয়ে পরিবারের দান্যতা ঘুচাতে শুরু করেছেন। অনেক নারী হয়ে উঠেছেন উদ্যেক্তা।
আমি এবং আমার মেয়ে তাছকিয়া রহমান প্রতিভা ছোট উদ্যোক্তা হিসেবে কাজ করে আসছি। আমাদের কাজগুলো বসুন্ধরা শুভ সংঘের মতোই মানবিক। তাই বসুন্ধরা শুভ সংঘের সেলাই প্রশিক্ষক হিসেবে আমার শিক্ষার্থীদের নিয়ে এ আয়োজন করেছি। বসুন্ধরা ও শুভসংঘের তত্বাবধানে আয়োজিত সেলাই প্রশিক্ষণ কর্মশালার সমন্বয়ক দৈনিক কালের কন্ঠ দেবীদ্বার প্রতিনিধি এবিএম আতিকুর রহমান বাশার’র প্রতিও কৃতজ্ঞ। তার কারনেই অসচ্ছল ও দরিদ্র ২০ নারী বিনামূল্যে সেলাই প্রশিক্ষনের সুযোগ পেয়েছে। আগামী দিনগুলোতে নারী উন্নয়নে, নারীদের স্বাবলম্বী হতে বসুন্ধরা শুভসংঘ নতুন নতুন উদ্যোগ ও পরিকল্পনা নিয়ে আসবে।