নিজস্ব প্রতিবেদক
“আশেকে রাসূলরাই আমার জিন্দা সম্পদ”
আমার কোনো সম্পদ নেই, সবাই বলে আমি নাকি নেতৃত্বপ্রদানকারী? “আমিতো ভিক্ষুক।
বুধবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ থানার বাহাদুরপুর গ্রামে বাবে মোর্শেদ দেওয়ানবাগ শরীফে আঞ্চলিক সন্মেলনে এমন বক্তব্য তুলেন ধরেন দেওয়ানবাগ শরীফের পরিচালক,সমন্বয়ক ও মোহাম্মদী ইসলামের নেতৃত্বপ্রধানকারী, সমস্যার ফয়সালাকারী ডক্টর কুদরত – এ খোদা (মা: আ:) হুজুর কেবলা।
সকালে পবিত্র কুরআন তিলোয়াতের মধ্যে দিয়ে ওই সন্মেলনের কার্যক্রম শুরু করা হয়।
হামদ,নাত ও শানে মোর্শেদ গেয়ে তুলে ভক্তরা ওই সময় উৎসব মুখর পরিবেশ হয়ে উঠে সন্মেলন চত্বরটি।
দেওয়ানবাগীর দল ওলামা সদস্য হযরতুল আল্লাম এমরান হোসাইন মাজহারীর সঞ্চালনায় এ সময় মোহাম্মদী ইসলামের শিক্ষা ও সংস্কার নিয়ে পবিত্র কুরআন ও হাদিসের আলোকে বক্তব্য তুলে ধরেন দেওয়ানবাগীর দল ওলামা পরিষদ বাংলাদেশে এর সদস্য হযরতুল আল্লাম ছাব্বির আহাম্মেদ ওসমানী, লোকমান হোসেন ভৈরবী, নূর মোহাম্মদ আশিকী, বোরহান উদ্দিন জিহাদীসহ আরোও অনেকে।
সন্মেলনে মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী বীর মুক্তিযোদ্ধা সূফি সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহাবুব এ খোাদ দেওয়ানবাগী (রহঃ) এর মেঝু সাহেবজাদা সন্মেলনের আহবায়ক প্রফেসর ডক্টর কুদরত এ খোদা ( মাঃ আঃ) হুজুর কেবলা হাজার হাজার আশেকে রাসূলদের উদ্দেশ্য সূফী সম্রাট হুজুর কেবলার ওফাতের দিন স্বরন করে সারা বিশ্বে মোহাম্মদী ইসলাম প্রচারের লক্ষ্যে উনার রেখে যাওয়া অসিয়তনামা তুলে ধরলে মোর্শেদ দেওয়ানবাগীর ভক্তরা কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন। তিনি বলেন – কিয়ামত পর্যন্ত মোহাম্মদী ইসলামের মোর্শেদ থাকবেন, ” মোর্শেদ দেওয়ানবাগী “শান্তির ধর্ম মোহাম্মদী ইসলামে ফেৎনা নাকরে রাসূল (সঃ) এর আদর্শে আদর্শবান হওয়া ও অজিফার আমল করার জন্য সকলের প্রতি তাগিদ প্রদান করেন তিনি।
পরে বাদ যোহর আলোচনা শেষে আশেকে রাসূলদের কল্যাণ কামনা করে আখেরী মোনাজাত করে তবারুক বিতরণের মধ্যে দিয়ে ওই অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষনা করা হয়।